বাংলাদেশের তিন ফরম্যাটের গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান সম্প্রতি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তবে, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে তিনি এখন সংসদ সদস্য নন, কারণ সরকার পতনের মধ্য দিয়ে তার পদ হারিয়েছেন।
এমন রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে সাকিবের ক্রিকেট ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও আপাতত তার ক্রিকেট ক্যারিয়ারে রাজনীতির প্রভাব পড়ছে না এবং তিনি পাকিস্তান সিরিজে অংশ নিচ্ছেন।
তবুও, জাতীয় দলের খেলার সময় রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার যুক্তিসঙ্গততা নিয়ে আলোচনা চলছে।
বিসিবির নব নির্বাচিত সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেছেন, চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটারদের অন্য পেশায় যোগ দেওয়ার নীতিমালা নিয়ে বোর্ড আলোচনা করবে। তিনি বলেন, “সাকিবের ব্যাপারে পলিসি কী হওয়া উচিত, তা নিয়ে বোর্ডের সঙ্গে আলোচনা করব।
সাকিব বর্তমানে যে অবস্থায় আছে, সেটা সে চালিয়ে যেতে পারবে কি না তা নিয়েও বোর্ডের সঙ্গে আলাপ করব। আমাদের এখন দুটি টেস্ট ম্যাচ আছে, পরে বোর্ডের পলিসির ওপর নির্ভর করবে কী হবে।”
তিনি আরও বলেন, “যদি বোর্ড থেকে বলা হতো যে সাকিবকে দলে নেওয়া হবে না, তাহলে সেটা পলিসির ব্যাপার হবে এবং সেই দায় বোর্ডের ওপর বর্তাবে। সাকিব বাইরের ক্রিকেট খেলতে পারবে কি না, সেটা আমরা ভালোমতো পর্যালোচনা করব।”