এ বছরের বিপিএলে খুলনা টাইগার্সের জার্সিতে ঘন্টায় ১৪৯.৭ কিলোমিটার গতিতে সাকিব আল হাসানকে একটি ডেলিভারি করেছিলেন নাহিদ রানা। ওই ডেলিভারি দিয়েই নজর কেড়েছিলেন নাহিদ।
জানিয়েছিলেন ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বল করার ইচ্ছার কথা। সেটি পূর্ণ হয়েছে আজ। ঘন্টায় ১৫২ কিলোমিটার গতিতে বল করে বাংলাদেশের সবচেয়ে গতিময় বোলার হিসেবে ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়ে নিয়েছেন নাহিদ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সবচেয়ে গতিময় ১৬১.৩ কিলোমিটারের ডেলিভারিটি ২০০৩ সালে করেছিলেন পাকিস্তানের শোয়েব আখতার। তার ডাক নাম ছিল ‘রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস’। সেই রাওয়ালপিন্ডিতে দেশের হয়ে সবচেয়ে জোরে ডেলিভারিটি উপহার দিলেন নাহিদ। এরই মধ্যে তাকে ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ এক্সপ্রেস’ নামে ডাকতে শুরু করেছেন ভক্তরা।
বৃষ্টিতে আগেই দিনের খেলার সমাপ্তি, শেষ দিনে জিততে বাংলাদেশের দরকার ১৪৩বৃষ্টিতে আগেই দিনের খেলার সমাপ্তি, শেষ দিনে জিততে বাংলাদেশের দরকার ১৪৩
ছোট একটি আফসোস অবশ্য রয়ে গেছে। আজই ক্যারিয়ারের প্রথম পাঁচ উইকেট শিকারের আনন্দ পেতে পেতে পাননি। ৪৪ রানে ৪ উইকেট নিয়েই থামতে হয়েছে।
তবে টেস্ট ইতিহাসে এবারই প্রথম পেসাররা মিলে কোনো ইনিংসে সবগুলো অর্থাৎ ১০ উইকেট শিকারী হলেন। হাসান মাহমুদের ক্যারিয়ারের প্রথম ৫ উইকেট ও নাহিদের ৪ শিকারের পর বাকি উইকেটটি নেন তাসকিন আহমেদ।