দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম যমুনা সেতুর টোল আদায় ও পরিচালনা কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন হয়েছে। দরপত্র আহ্বানের পর সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন কোম্পানি প্রাক্কলিত মূল্যের চেয়ে ২০ দশমিক ২১ শতাংশ টাকা সাশ্রয়ে ৫ বছর সেতুর টোল আদায় ও পরিচালনার দায়িত্ব পায়।
গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টা থেকে তাদের কার্য দিবস শুরু হয়। কার্য দিবসের প্রথম দিনেই যানবাহন দ্রুত পারাপার করার জন্য ফাস্ট ট্র্যাকের একটি বুথ থেকে বাড়িয়ে ৭টি বুথে এ সিস্টেম চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) আলতাফ হোসেন সেখ।
নতুন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের পর যমুনা সেতু পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা।
সেতুর প্রাক্কলিত মূল্য ছিল ৭৪ কোটি ৭৫ লাখ ২৯ হাজার ৬২১ টাকা। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে ঠিকাদারী কোম্পানি ৫৯ কোটি ৬৩ লাখ ৯৬ হাজার ৫০৪ টাকা মূল্যে দরপত্র প্রদান করে। এতে প্রাক্কলিত মূল্য থেকে বাংলাদেশ সরকারের ১৫ কোটি ১১ লাখ ৩৩ হাজার ১১৭ টাকা সাশ্রয় হবে।
নতুন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নিজস্ব জনবল দিয়ে টোল আদায় ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে।